GK On Science :
1) মুদ্রাধাতু :➟ (Au, Cu, Ag)
2) অপধাতু :➟ (Ge, Bi, Si, As, Sb, Te, B)
3) চুম্বক ধাতু :➟ (Fe, Co, Ni, Ru, Rh, Pd, Pt)
4) অভিজাত ধাতু : (Ag, Au, Pt)
5) নিকৃষ্ট ধাতু :➟ (লোহা Fe, তামা Cu)
6) নরম ধাতু :➟ (Pb, Na, K, Ca)
7) উদায়ী ধাতু :➟ (Zn, Cd, Hg, Cn)
8) সবচেয়ে হালকা ধাতু ➟ লিথিয়াম
9) সবচেয়ে সক্রিয় ধাতু ➟ পটাসিয়াম
10) সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু ➟ প্লাটিনাম
11) সবচেয়ে শক্ত পদার্থ ➟ হীরক
12) সবচেয়ে ভারী তরল পদার্থ ➟ পারদ ও সিজিয়াম
13) স্বাভাবিক তাপমাত্রায় তরল ধাতু ➟ পারদ
14) গলনাংক সবচেয়ে কম যে ধাতুর ➟ পারদ
15) সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ধাতু ➟ লোহা
16) প্রকৃতিতি সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় যে ধাতু ➟ এলুমিনিয়াম
17) যে ধাতুর উপর আঘাত করলে শব্দ হয় না ➟অ্যান্টিমনি
18) সবচেয়ে দ্রুত ক্ষয় প্রাপ্ত হয় যে ধাতু ➟দস্তা( জিংক)
19) যে ধাতু জলেতে ভাসে ➟ সোডিয়াম ও পটাসিয়াম
20) যে সব মৌল তাপ ও বিদ্যুৎ সুপরিবাহী এবং আঘাত করলে টুনটুন শব্দ হয়, তাদরেকে ধতু বলে। যেমন-সোন, রূপা, তামা, লোহা ইত্যাদি।
21) যে সব মৌল তাপ ও বিদ্যুৎ অপরিবহী এবং যৌগে তড়িৎ ঋণাত্বক আয়ন হিসেবে থাকে, তাদের অধাতু বলে । যেমন কার্বন, অক্সিজেন আয়োডিন, হাইড্রোজেন ইত্যাদি।
22) কেওলিন হলো এক প্রকার সাদামাটি। কেত্তলিন সিরামিক সামগ্রী তৈরীর কাঁচামাল হিসেবে ব্যবাহৃত হয়।
24) সোডিয়ামের যৌগ সোডিয়াম নাইট্রেট (NaNo3) কে চিলির সল্টপিটার বলে।
25) সোডিয়াম বাই কার্বনেট কে বেকিং পাউডার বলে।
26) পারমাণবিক চুল্লিতে সোডিয়াম ধাতু সবচেয়ে বেশী পরিমাণে পাওয়া যায়।
27) ঘরের ছাদ হিসেবে জিঙ্কের প্রলেপযুক্ত ইস্পাতের তৈরী চিট ব্যবাহৃত হয়।
28) ভু-ত্বকে অ্যালুমিনিয়াম ধাতু তাপ পরিবাহক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
29) সীসা কাগজের উপর ঘষলে কালো দাগ পড়ে।
30) যে লোহায় কার্বনের পরিমান ৮ থেকে ৫ এর মধ্যে তাকে ইস্পাত বলে। স্থায়ী চুম্বক তৈরীতে ইস্পাত ব্যবাহৃত হয়।
31) কার্বনের পরিমানের উপর ইস্পাতের গুণাগুণ নির্ভর করে।
32) ইস্পাতের সঙ্গে ক্রোমিয়াম ও নিকেল মিশিয়ে যে বিশেষ ইস্পাত তৈরী হয়, তাকে স্টেইনলেস ষ্টিল বলে।
33) দুই বা ততোধিক ধাতুর মিশ্রণে যে কঠিন পদার্থ তৈরী হয় তাকে সংকর ধাতু বলে।
34) তামা ও দস্তা ও মিশ্রণে পিতল তৈরী হায়।
35) তামা, দস্তা ও নিকেলের সংকর ধাতু জার্মান সিলভার।