👉 ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ব্যক্তিগত আয়ে কোনও কর দিতে হবে না।
👉 আয়করে বিপুল ছাড়ের ঘোষণা।
👉 কর সংগ্রহ বেড়েছে ১২ লক্ষ কোটি টাকা।
👉 তফশিলি জাতি ও উপজাতিদের জন্য বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে।
👉প্রতিরক্ষা খাতে বাজেট বরাদ্দ তিন লক্ষ কোটি টাকা।
👉 ২০২২ সালের মধ্যেই ভারত মহাকাশে মানুষ পাঠাবে ভারত।
👉 আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে গ্রামীণ শিল্পোন্নয়নে জোর।
👉 অধিকাংশ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যে জিএসটি ০ থেকে ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব।
👉 কালো টাকা উদ্ধারে গত পাঁচ বছরে একাধিক পদক্ষেপ করা হয়েছে।তার ফলে ১.৩ লক্ষ কোটি টাকা আয়করের আওতায় এসেছে।
👉বাড়ি কেনা বা তৈরির ক্ষেত্রে জিএসটি কমানোর প্রস্তাব দেওয়া হবে জিএসটি কাউন্সিলকে।
👉সিনেমার টিকিটে কর জিএসটি কমিয়ে ১২ শতাংশ করার প্রস্তাব।
👉 ব্যবসায়ীদের রিটার্ন এখন সম্পূর্ণ অনলাইন, সহজ ও সরল।
👉 স্বাধীনতার পর থেকে ‘জিএসটি’ দেশের সবচেয়ে বড় কর সংস্কার।
👉 ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের কথা মাথায় রেখে জিএসটি সংস্কার করা হয়েছে।
👉 ৯৯.৫৪ শতাংশ রিটার্ন পাশ করে দেওয়া হয়েছে।
👉প্রত্যক্ষ কর আদায় ৬.৩৮ লক্ষ কোটি থেকে বেড়ে হয়েছে ১২ লক্ষ কোটি টাকা।
👉 প্রত্যক্ষ কর সরলীকরণ করা হল।
👉জন ধন যোজনায় ৬৪ কোটি নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে ।
👉সিনেমা নির্মাতাদের জন্য সিঙ্গল উইন্ডো সিস্টেম চালু হবে
👉 আগামী ৫ বছরে ১ লক্ষ ডিজিটাল গ্রাম তৈরির লক্ষমাত্র ধরা হয়েছে।
👉 উত্তর-পূর্বের জন্য পরিকাঠামো ক্ষেত্রে বরাদ্দ ২১ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে, বরাদ্দ হয়েছে ৫৮১৬৬ কোটি টাকা ।
👉 রেলের বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে, প্রয়োজনে আরও বাড়ানো হবে।
👉 যাত্রী নিরাপত্তার নিরীখে এটাই নিরাপদতম বছর।
👉গত পাঁচ বছরে সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন বেড়েছে ১০ লক্ষ।
👉 অপ্রচলিত শক্তির উৎস বাড়াতে আন্তর্জাতিক চুক্তি হয়েছে।
👉ব্রডগেজ লাইনে সমস্ত রক্ষীবিহীন লেভেল ক্রসিং তুলে দেওয়া হয়েছে।
👉ইপিএফ-এর সদস্য হলে মিলবে ৬ লক্ষ টাকার বিমা।
👉সেনা বিভাগের কর্মী-অফিসারদের বেতন বাড়ানোর প্রস্তাব।
👉‘প্রধানমন্ত্রী কৌশল বিকাশ যোজনা’য় এক কোটি যুবককে কারিগরি প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
👉 আগামী অর্থবর্ষে ‘প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনা’য় ৮ কোটি গ্যাস কানেকশন দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে।
👉 সংরক্ষিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের পেনশন ন্যূনতম ৩০০০ টাকা করা হল।
👉 মাছ চাষে উৎসাহ বাড়াতে ও সাহায্য করতে তৈরি হবে পৃথক মৎস্য দফতর।
👉গো-রক্ষায় ‘রাষ্ট্রীয় গোকুল যোজনা’, বরাদ্দ ৭৫০ কোটি।
👉দুই হেক্টরের কম জমির মালিক কৃষকদের সাহায্য করতে ‘প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনা’।
👉 প্রান্তিক কৃষকদের বছরে ৬০০০ কোটি টাকা দেওয়া হবে এই প্রকল্পে।
👉 এই প্রকল্পে ১২ কোটি কৃষক পরিবার উপকৃত হবে।
👉‘আয়ুষ্মান ভারত’ প্রকল্পে ১০ লক্ষ পরিবার উপকৃত হয়েছে।
👉 হরিয়ানায় ২২তম এইমস প্রতিষ্ঠিত হবে।
👉আর্থিক অপরাধীদের দেশে ফেরানো সম্ভব হয়েছে।
👉৩ লক্ষ কোটি টাকার অনাদীয় ঋণ উদ্ধার হয়েছে।
👉 অর্থনীতিতে দেশের মনোবল বাড়িয়েছে সরকার।
👉২০১৮-১৯ সালে রাজস্ব ঘাটতি কমে হয়েছে ৩.৪।
👉এই সময়ে ২৩ হাজার ৯০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ এসেছে।
👉 কৃষকদের আয় দ্বিগুণ বেড়েছে, কমেছে দুর্নীতি।
👉চাকরি ক্ষেত্রে উচ্চ বর্ণের জন্য ১০ শতাংশ সংরক্ষণ নিশ্চিত করেছে সরকার।
👉 রাজস্ব ঘাটতি জিডিপি-র ২.৫ শতাংশ হয়েছে।
👉 প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনায় রাস্তা নির্মাণ ৩ গুণ বাড়ানো হয়েছে।
👉প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় গত চার বছরে ১ কোটি ৫৩ লক্ষ বাড়ি তৈরি হয়েছে, যা আগের সরকারের চেয়ে প্রায় তিন গুণ।
👉 একশো দিনের কাজে ৬০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব বাজেটে।
👉 জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থায় ব্যাপক সংস্কার হয়েছে।
👉 আয়করে বিপুল ছাড়ের ঘোষণা।
👉 কর সংগ্রহ বেড়েছে ১২ লক্ষ কোটি টাকা।
👉 তফশিলি জাতি ও উপজাতিদের জন্য বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে।
👉প্রতিরক্ষা খাতে বাজেট বরাদ্দ তিন লক্ষ কোটি টাকা।
👉 ২০২২ সালের মধ্যেই ভারত মহাকাশে মানুষ পাঠাবে ভারত।
👉 আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে গ্রামীণ শিল্পোন্নয়নে জোর।
👉 অধিকাংশ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যে জিএসটি ০ থেকে ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব।
👉 কালো টাকা উদ্ধারে গত পাঁচ বছরে একাধিক পদক্ষেপ করা হয়েছে।তার ফলে ১.৩ লক্ষ কোটি টাকা আয়করের আওতায় এসেছে।
👉বাড়ি কেনা বা তৈরির ক্ষেত্রে জিএসটি কমানোর প্রস্তাব দেওয়া হবে জিএসটি কাউন্সিলকে।
👉সিনেমার টিকিটে কর জিএসটি কমিয়ে ১২ শতাংশ করার প্রস্তাব।
👉 ব্যবসায়ীদের রিটার্ন এখন সম্পূর্ণ অনলাইন, সহজ ও সরল।
👉 স্বাধীনতার পর থেকে ‘জিএসটি’ দেশের সবচেয়ে বড় কর সংস্কার।
👉 ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের কথা মাথায় রেখে জিএসটি সংস্কার করা হয়েছে।
👉 ৯৯.৫৪ শতাংশ রিটার্ন পাশ করে দেওয়া হয়েছে।
👉প্রত্যক্ষ কর আদায় ৬.৩৮ লক্ষ কোটি থেকে বেড়ে হয়েছে ১২ লক্ষ কোটি টাকা।
👉 প্রত্যক্ষ কর সরলীকরণ করা হল।
👉জন ধন যোজনায় ৬৪ কোটি নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে ।
👉সিনেমা নির্মাতাদের জন্য সিঙ্গল উইন্ডো সিস্টেম চালু হবে
👉 আগামী ৫ বছরে ১ লক্ষ ডিজিটাল গ্রাম তৈরির লক্ষমাত্র ধরা হয়েছে।
👉 উত্তর-পূর্বের জন্য পরিকাঠামো ক্ষেত্রে বরাদ্দ ২১ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে, বরাদ্দ হয়েছে ৫৮১৬৬ কোটি টাকা ।
👉 রেলের বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে, প্রয়োজনে আরও বাড়ানো হবে।
👉 যাত্রী নিরাপত্তার নিরীখে এটাই নিরাপদতম বছর।
👉গত পাঁচ বছরে সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন বেড়েছে ১০ লক্ষ।
👉 অপ্রচলিত শক্তির উৎস বাড়াতে আন্তর্জাতিক চুক্তি হয়েছে।
👉ব্রডগেজ লাইনে সমস্ত রক্ষীবিহীন লেভেল ক্রসিং তুলে দেওয়া হয়েছে।
👉ইপিএফ-এর সদস্য হলে মিলবে ৬ লক্ষ টাকার বিমা।
👉সেনা বিভাগের কর্মী-অফিসারদের বেতন বাড়ানোর প্রস্তাব।
👉‘প্রধানমন্ত্রী কৌশল বিকাশ যোজনা’য় এক কোটি যুবককে কারিগরি প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
👉 আগামী অর্থবর্ষে ‘প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনা’য় ৮ কোটি গ্যাস কানেকশন দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে।
👉 সংরক্ষিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের পেনশন ন্যূনতম ৩০০০ টাকা করা হল।
👉 মাছ চাষে উৎসাহ বাড়াতে ও সাহায্য করতে তৈরি হবে পৃথক মৎস্য দফতর।
👉গো-রক্ষায় ‘রাষ্ট্রীয় গোকুল যোজনা’, বরাদ্দ ৭৫০ কোটি।
👉দুই হেক্টরের কম জমির মালিক কৃষকদের সাহায্য করতে ‘প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনা’।
👉 প্রান্তিক কৃষকদের বছরে ৬০০০ কোটি টাকা দেওয়া হবে এই প্রকল্পে।
👉 এই প্রকল্পে ১২ কোটি কৃষক পরিবার উপকৃত হবে।
👉‘আয়ুষ্মান ভারত’ প্রকল্পে ১০ লক্ষ পরিবার উপকৃত হয়েছে।
👉 হরিয়ানায় ২২তম এইমস প্রতিষ্ঠিত হবে।
👉আর্থিক অপরাধীদের দেশে ফেরানো সম্ভব হয়েছে।
👉৩ লক্ষ কোটি টাকার অনাদীয় ঋণ উদ্ধার হয়েছে।
👉 অর্থনীতিতে দেশের মনোবল বাড়িয়েছে সরকার।
👉২০১৮-১৯ সালে রাজস্ব ঘাটতি কমে হয়েছে ৩.৪।
👉এই সময়ে ২৩ হাজার ৯০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ এসেছে।
👉 কৃষকদের আয় দ্বিগুণ বেড়েছে, কমেছে দুর্নীতি।
👉চাকরি ক্ষেত্রে উচ্চ বর্ণের জন্য ১০ শতাংশ সংরক্ষণ নিশ্চিত করেছে সরকার।
👉 রাজস্ব ঘাটতি জিডিপি-র ২.৫ শতাংশ হয়েছে।
👉 প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনায় রাস্তা নির্মাণ ৩ গুণ বাড়ানো হয়েছে।
👉প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় গত চার বছরে ১ কোটি ৫৩ লক্ষ বাড়ি তৈরি হয়েছে, যা আগের সরকারের চেয়ে প্রায় তিন গুণ।
👉 একশো দিনের কাজে ৬০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব বাজেটে।
👉 জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থায় ব্যাপক সংস্কার হয়েছে।